আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। ভালো থাকাটা সকলের প্রত্যাশা। আমি besteducationpage এর পক্ষ থেকে সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। প্রতিদিনের জীবনে আমরা যা কিছু দেখি, যা কিছু আমাদের ধরাছোঁয়ার মধ্যে থাকে-তাদের ঘিরে কতই না প্রশ্ন মনে ভির করে। প্রশ্নগুলো অনেক সময় সহজ মনে হলেও বিজ্ঞানসম্মত উত্তর আর মেলে না। প্রাত্যহিক জীবনের এমনই কিছু প্রশ্ন আর তার উত্তর নিয়ে আমি আজ লিখছি।
আজকের বিষয় : সূর্য আলো দেয় কেন?
সূর্য হল জ্বলন্ত গ্যাসপিন্ড, একটি প্রাকৃতিক ( তাপকেন্দ্রিক) পরমানু চুল্লি। এর বাইরের তুলনায় ভেতরের উষ্ণতা স্বাভাবিকভাবেই অনেক বেশি । সূর্যের শরীরটাকে মোটামুটি তিনটে ভাগে ভাগ করা যায়। এর পক্ষ থেকে
আজকের বিষয় : সূর্য আলো দেয় কেন?
সূর্য হল জ্বলন্ত গ্যাসপিন্ড, একটি প্রাকৃতিক ( তাপকেন্দ্রিক) পরমানু চুল্লি। এর বাইরের তুলনায় ভেতরের উষ্ণতা স্বাভাবিকভাবেই অনেক বেশি । সূর্যের শরীরটাকে মোটামুটি তিনটে ভাগে ভাগ করা যায়। এর পক্ষ থেকে
আমরা খালি চোখে দেখি সূর্যের ভেতরের অংশ অস্বচ্ছ এবং খুবই উজ্জ্বল, যার গড় ঘনত্ব পৃথিবীর গড় ঘনত্বের তুলনায় এক-চতুর্থাংশ। সূর্যের ভেতরের প্রতি সেকেন্ডে বিপুল পরিমাণ হাইড্র্রোজেন পরমাণু পরস্পরের সঙ্গে জোড়া লেগে হিলিয়াম পরমাণুর সৃষ্টি করছে। দেখা গেছে, দুটো হাইড্রোজেন পরমাণু যখন জোড়া লেগে একটি হিলিয়াম পরমানু গঠন করে তখন বিপুল পরিমাণ শক্তির সৃষ্টি হয়। বিজ্ঞানীদের হিসেব অনুযায়ী সূর্যের ভেতরে প্রতি সেকেন্ড প্রায় ৬৫.৭ কোটি টন হিলিয়ামে রূপান্তরিত হচ্ছে; এই রূপান্তরের সময় প্রতি সেকেন্ড প্রায় ৪৫ লক্ষ টন বস্তুকণা অবলুপ্ত হয়ে শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছে। এই শক্তিই হল সূর্যের তড়িৎ চুম্বকী বিকিরণের উৎস। সূর্যের বিপুল পরিমাণ বিকিরিত শক্তির মাত্র ২০০ কোটি ভাগের একভাগ এই পৃথিবীতে এসে পৌঁছায় । সূর্যের মধ্যে হাইড্রোজেন ও হিলিয়ামের মজুত পরিমাণ থেকে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন সূর্য একইভাবে গত পাঁচশো কোটি বছর ধরে শক্তি বিকিরণ করে চলেছে। সূর্যের ভেতরে এখনও যে পরিমাণ রসদ মজুত রয়েছে তাতে অন্তত আরও হাজার কোটি বছর ধরে সে আলো ও তাপের জোগান দিয়ে যাবে।
source : Discovery Channel
আজকের মতো এই পর্যন্ত আগামীতে আরো নতুন কিছু নিয়ে উপস্থিত হবো। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন। আর নতুন কিছু পেতে নিয়মিত besteducationpage সাইটিতে ভিসিট করুন। পোস্ট গুলো ভালো লাগলে শেয়ার করে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন। আল্লাহ হাফেজ।
No comments:
Post a Comment