আসসালামু আলইকুম। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। ভালো থাকাটা সকলের প্রত্যাশা। আমি আপনাদের সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। প্রতিদিনের জীবনে আমরা যা কিছু দেখি, যা কিছু আমাদের ধরাছোঁয়ার মধ্যে থাকে-তাদের ঘিরে কতই না প্রশ্ন মনে ভির করে। প্রশ্নগুলো অনেক সময় সহজ মনে হলেও বিজ্ঞানসম্মত উত্তর আর মেলে না। প্রাত্যহিক জীবনের এমনই কিছু প্রশ্ন আর তার উত্তর নিয়ে আমি আজ লিখছি।
উচ্চতার তারতম্যে এদের বিভাগ
উচ্চস্তরের মেঘ ( ৬ কি.মি এর নীচে) কেশ মেঘ, কেশস্তূপ মেঘ, কেশ স্তর মেঘ।
মধ্যস্তরের মেঘ ( ৬ কি.মি. এর মধ্যে) মধ্যস্তূপ মেঘ. মধ্যস্তর মেঘ, মধ্য জলভরা মেঘ।
নিম্নস্তরের মেঘ (২ কি.মি. এর মধ্যে) স্তূপ মেঘ, স্তূপ স্তর মেঘ, স্তর মেঘ।
এ ছাড়াও আছে কালবৈশাখীর মেঘ- এর নীচের ভাগ খুব নিম্নস্তরে (২ কি.মি. ) থাকে অথচ এর উপরের ভাগ উচ্চস্তরে ( ৬ কি.মি. ) উঠে যায়- এদের আকৃতি-প্রকৃতি অনেকটাই স্তূপ জলভরা মেঘের মতো।
এই সব মেঘে জলকণার আকারের ও ঘনত্বের তারতম্যে মেঘের রঙে রকমফের হয়। তা ছাড়াও, বরফকণা বা জলকণার প্রভেদও মেঘের রঙকে প্রভাবিত করে একদম দুগ্ধফেননিব থেকে ধোঁয়াটে কিংবা কৃষ্ণবর্ণের।
আজকের মতো এই পর্যন্ত আগামীতে আরো নতুন কিছু নিয়ে উপস্থিত হবো। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন। আর নতুন কিছু পেতে নিয়মিত আমার সাইটিতে ভিসিট করুন। পোস্ট গুলো ভালো লাগলে শেয়ার করে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন। আল্লাহ হাফেজ।
আজকের বিষয় : আকাশে নানা রকম মেঘ দেখা যায় কেন?
আবহাওয়ায় তাপাঙ্কের তারতম্যে আর বায়ুপ্রবাহের রকমফেরে, বায়ুস্তরে জলীয়বাস্পের জোগান প্রভাবিত হয়। তা ছাড়াও, ওই বাষ্প কত উচ্চতায় উঠবে সেটাও এই দুটি কারণের ওপর নির্ভর করে। ঊর্দ্ধস্তরে ওই বাষ্প আসলে সেখানকার শীতল পরিবেশে ঘনীভূত ও জলকণায় রূপান্তরিত হয়ে দলবদ্ধভাবে ভাসতে থাকে। এই ভাসমান অবস্থাই মেঘ। এই মেঘের চেহারা মোটামুটি তিনপ্রকারের হয় স্তর মেঘ, স্তূপ মেঘ ও জলভরা মেঘ।উচ্চতার তারতম্যে এদের বিভাগ
উচ্চস্তরের মেঘ ( ৬ কি.মি এর নীচে) কেশ মেঘ, কেশস্তূপ মেঘ, কেশ স্তর মেঘ।
মধ্যস্তরের মেঘ ( ৬ কি.মি. এর মধ্যে) মধ্যস্তূপ মেঘ. মধ্যস্তর মেঘ, মধ্য জলভরা মেঘ।
নিম্নস্তরের মেঘ (২ কি.মি. এর মধ্যে) স্তূপ মেঘ, স্তূপ স্তর মেঘ, স্তর মেঘ।
এ ছাড়াও আছে কালবৈশাখীর মেঘ- এর নীচের ভাগ খুব নিম্নস্তরে (২ কি.মি. ) থাকে অথচ এর উপরের ভাগ উচ্চস্তরে ( ৬ কি.মি. ) উঠে যায়- এদের আকৃতি-প্রকৃতি অনেকটাই স্তূপ জলভরা মেঘের মতো।
এই সব মেঘে জলকণার আকারের ও ঘনত্বের তারতম্যে মেঘের রঙে রকমফের হয়। তা ছাড়াও, বরফকণা বা জলকণার প্রভেদও মেঘের রঙকে প্রভাবিত করে একদম দুগ্ধফেননিব থেকে ধোঁয়াটে কিংবা কৃষ্ণবর্ণের।
আজকের মতো এই পর্যন্ত আগামীতে আরো নতুন কিছু নিয়ে উপস্থিত হবো। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন। আর নতুন কিছু পেতে নিয়মিত আমার সাইটিতে ভিসিট করুন। পোস্ট গুলো ভালো লাগলে শেয়ার করে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন। আল্লাহ হাফেজ।
No comments:
Post a Comment