আসসালামু আলইকুম। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। ভালো থাকাটা সকলের প্রত্যাশা। আমি আপনাদের সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। প্রতিদিনের জীবনে আমরা যা কিছু দেখি, যা কিছু আমাদের ধরাছোঁয়ার মধ্যে থাকে-তাদের ঘিরে কতই না প্রশ্ন মনে ভির করে। প্রশ্নগুলো অনেক সময় সহজ মনে হলেও বিজ্ঞানসম্মত উত্তর আর মেলে না। প্রাত্যহিক জীবনের এমনই কিছু প্রশ্ন আর তার উত্তর নিয়ে আমি আজ লিখছি।
আজকের বিষয় : কুকুর জিভ দিয়ে লালা ঝরায় কেন?
মানুষ এবং আর পাঁচটা স্তন্যপায়ী প্রাণীর মতো কুকুরও গরম রক্তের প্রাণী। অর্থাৎ, কুকুরের মগজে হাইপোথ্যালামাস বলে একটা অংশ আছে যা তার শরীরের উষ্ণতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। খানিকটা ছোটাছুটি বা পরিশ্রম করলে আমাদের শরীরের ভেতর যে বাড়তি তাপ তৈরি হয় তা বাহিরে ছেড়ে দেবার ব্যবস্থা রয়েছে আমাদের শরীরে। শরীরের ভেতরটা েবশি গরম হয়ে গেলেই আমাদের ঘাম হয়। সেই ঘামকে বাষ্পে পরিণত করতে গিয়ে শরীরের বাড়তি তাপ খরচ হয়ে শরীরের নির্দিষ্ট উষ্ণতা বজায় থাকে। কুকুরের চামড়ায় ঘর্মগ্রন্থি না থাকায় এ ব্যাপারটা সম্ভব হয় না। কুকুরের শরীরে মুখের ভেতরটাই একমাত্র জায়গা যেখানে লোম নেই। ছোটাছুটির পর, শরীরের বাড়তি তাপকে বাতাসে ছেড়ে দিতে কুকুর তাই জিভের সাহায্য নেয়। অনবরত লালা ঝরানোর কাজে কুকুর শরীরের বাড়তি তাপকে কাজে লাগায়। লালা ঝরার ফলে কুকুরের শরীরের তাপ ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে এবং শরীরের উষ্ণতা স্বাবাবিক মাত্রায় পৌছানো মাত্রই কুকুর জিভ দিয়ে লালা ঝরানো বন্ধ করে।
আজকের মতো এই পর্যন্ত আগামীতে আরো নতুন কিছু নিয়ে উপস্থিত হবো। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন। আর নতুন কিছু পেতে নিয়মিত আমার সাইটিতে ভিসিট করুন। পোস্ট গুলো ভালো লাগলে শেয়ার করে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন। আল্লাহ হাফেজ।
আজকের বিষয় : কুকুর জিভ দিয়ে লালা ঝরায় কেন?
মানুষ এবং আর পাঁচটা স্তন্যপায়ী প্রাণীর মতো কুকুরও গরম রক্তের প্রাণী। অর্থাৎ, কুকুরের মগজে হাইপোথ্যালামাস বলে একটা অংশ আছে যা তার শরীরের উষ্ণতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। খানিকটা ছোটাছুটি বা পরিশ্রম করলে আমাদের শরীরের ভেতর যে বাড়তি তাপ তৈরি হয় তা বাহিরে ছেড়ে দেবার ব্যবস্থা রয়েছে আমাদের শরীরে। শরীরের ভেতরটা েবশি গরম হয়ে গেলেই আমাদের ঘাম হয়। সেই ঘামকে বাষ্পে পরিণত করতে গিয়ে শরীরের বাড়তি তাপ খরচ হয়ে শরীরের নির্দিষ্ট উষ্ণতা বজায় থাকে। কুকুরের চামড়ায় ঘর্মগ্রন্থি না থাকায় এ ব্যাপারটা সম্ভব হয় না। কুকুরের শরীরে মুখের ভেতরটাই একমাত্র জায়গা যেখানে লোম নেই। ছোটাছুটির পর, শরীরের বাড়তি তাপকে বাতাসে ছেড়ে দিতে কুকুর তাই জিভের সাহায্য নেয়। অনবরত লালা ঝরানোর কাজে কুকুর শরীরের বাড়তি তাপকে কাজে লাগায়। লালা ঝরার ফলে কুকুরের শরীরের তাপ ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে এবং শরীরের উষ্ণতা স্বাবাবিক মাত্রায় পৌছানো মাত্রই কুকুর জিভ দিয়ে লালা ঝরানো বন্ধ করে।
আজকের মতো এই পর্যন্ত আগামীতে আরো নতুন কিছু নিয়ে উপস্থিত হবো। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন। আর নতুন কিছু পেতে নিয়মিত আমার সাইটিতে ভিসিট করুন। পোস্ট গুলো ভালো লাগলে শেয়ার করে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন। আল্লাহ হাফেজ।
No comments:
Post a Comment