আসসালামু আলইকুম। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। ভালো থাকাটা সকলের প্রত্যাশা। আমি আপনাদের সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। প্রতিদিনের জীবনে আমরা যা কিছু দেখি, যা কিছু আমাদের ধরাছোঁয়ার মধ্যে থাকে-তাদের ঘিরে কতই না প্রশ্ন মনে ভির করে। প্রশ্নগুলো অনেক সময় সহজ মনে হলেও বিজ্ঞানসম্মত উত্তর আর মেলে না। প্রাত্যহিক জীবনের এমনই কিছু প্রশ্ন আর তার উত্তর নিয়ে আমি আজ লিখছি।
অগভীর অঞ্চলে প্রথমত, বিচ্ছুরিত লাল ও হলুদ তরঙ্গদৈর্ঘ্য তাদের দীপনমাত্রা ততটা হারায় না; দ্বিতীয়ত, নানা বর্ণেল শৈবাল, শৈবাল উপজাত পদার্থের উপস্থিতি ও ঢেউয়ের আলোড়নে তলদেশ থেকে উঠে আসা পলি ও বালি অগভীর সমুদ্রের জলের বর্ণকে সবুজ বা ধূসর করে তোলে।
আজকের মতো এই পর্যন্ত আগামীতে আরো নতুন কিছু নিয়ে উপস্থিত হবো। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন। আর নতুন কিছু পেতে নিয়মিত আমার সাইটিতে ভিসিট করুন। পোস্ট গুলো ভালো লাগলে শেয়ার করে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন। আল্লাহ হাফেজ।
আজকের বিষয় : গভীর সমুদ্রের জল নীল, বেলাভূমির কাছে তা সবুজ বা ধূসর দেখায় কেন?
সূর্যের আলো তার সাতটি রং নিয়ে গভীর সমুদ্রজলে পড়লে সেই আলোকরশ্মি বিভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যে বিচ্ছুরিত হয়। এই তরঙ্গদৈর্ঘ্যরে বিশিষ্টতা সমুদ্রের জলকণার অণুর গঠন-বৈচিত্র্যের ওপর নির্ভরশীল। বিচ্ছুরিত আলোকের অবলোহিত (ইনফ্রা-রেড) অংশটি জলে প্রায় পুরোপুরিই শোষিত হয়ে যায়। লাল ও হলুদ অংশ জলের গভীর স্তরে বিচ্ছুরিত হয়ে, জলস্তর পেরিয়ে যখন ওপরে উঠে আসে তখন তার দীপনমাত্রা বিচ্ছুরিত নীলাভ অংশের তুলনায় দুর্বল হয়ে পড়ে। নীলাব তরঙ্গদৈর্ঘ্যরে জোরালো উপস্থিতিই গভীর সমুদ্রকে নীল করে রাখ্অগভীর অঞ্চলে প্রথমত, বিচ্ছুরিত লাল ও হলুদ তরঙ্গদৈর্ঘ্য তাদের দীপনমাত্রা ততটা হারায় না; দ্বিতীয়ত, নানা বর্ণেল শৈবাল, শৈবাল উপজাত পদার্থের উপস্থিতি ও ঢেউয়ের আলোড়নে তলদেশ থেকে উঠে আসা পলি ও বালি অগভীর সমুদ্রের জলের বর্ণকে সবুজ বা ধূসর করে তোলে।
আজকের মতো এই পর্যন্ত আগামীতে আরো নতুন কিছু নিয়ে উপস্থিত হবো। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন। আর নতুন কিছু পেতে নিয়মিত আমার সাইটিতে ভিসিট করুন। পোস্ট গুলো ভালো লাগলে শেয়ার করে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন। আল্লাহ হাফেজ।
No comments:
Post a Comment