আসসালামু আলইকুম। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। ভালো থাকাটা সকলের প্রত্যাশা। আমি আপনাদের সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। প্রতিদিনের জীবনে আমরা যা কিছু দেখি, যা কিছু আমাদের ধরাছোঁয়ার মধ্যে থাকে-তাদের ঘিরে কতই না প্রশ্ন মনে ভির করে। প্রশ্নগুলো অনেক সময় সহজ মনে হলেও বিজ্ঞানসম্মত উত্তর আর মেলে না। প্রাত্যহিক জীবনের এমনই কিছু প্রশ্ন আর তার উত্তর নিয়ে আমি আজ লিখছি।
মুখ বা নাক দিয়ে নিশ্বাস ফেলার সময় কার্বন ডাই অক্সাইড যেমন বোরোয়, তেমনই বেরোয় জলীয়বাষ্প। শীতটা যখন জাঁকিয়ে পড়ে পরিবেশের উষ্ণতা তখন বেশ কমে যায়। শীতের সকালে চারদিকটা যখন বেশ ঠান্ডা থাকে, তখন গরম শরীরের ভেতর থেকে জলীয়বাষ্প বাহিরে বেরিয়েই সূক্ষ্ম জলকণায় পরিণত হয়। ওই জলকণারা মুখ থেকে বেরনোর সময় পরস্পরের সঙ্গে জোট বেঁধে ধোঁয়ার আকার নেয় এর সঙ্গে শীতের কুয়াশায় কোনো অমিল নেই। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সূর্যের তাপে চারপাশটা গরম হয়ে এলে আর এমনটা ঘটে না। আবার, ঠান্ডাটা খুব জাঁকিয়ে না পড়লে মুখ দিয়ে জীয়বাষ্প বেরিয়ে ধোঁয়ায় পরিণতও হয় না।
আজকের মতো এই পর্যন্ত আগামীতে আরো নতুন কিছু নিয়ে উপস্থিত হবো। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন। আর নতুন কিছু পেতে নিয়মিত আমার সাইটিতে ভিসিট করুন। পোস্ট গুলো ভালো লাগলে শেয়ার করে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন। আল্লাহ হাফেজ।
No comments:
Post a Comment